১। কথাবার্তা গুছিয়ে বলতে চেষ্টা করুন । জড়তা রাখবেন না । ২। ওভার স্মার্টন্যাস দেখাবেন না । তবে ব্যক্তিত্ব গড়ে তুলুন । ৩। অযথাই গম্ভীর থাকবেন না । স্বাভাবিক থাকুন । ৪। অতিরিক্ত হৈ চৈ - উচ্ছিৃঙ্গলতা পরিহার করুন । ৫। যার সাথে প্রেম করবেন তার সাথে মিথ্যা বলবেন না । অন্যদের সাথে অযথা মিথ্যা বলা কমিয়ে দিন । ৬। আপনার সামাজিক অবস্থান তার কাছে তুলে ধরুন । বাড়িয়ে বা কমিয়ে বলার প্রয়োজন নেই । ৭। প্রেম বিষয়ক গল্প-কবিতা-উপন্যস পরুন এবং রুমান্তিক মুভি দেখুন । ৮। পরিস্কার - পরিচ্ছন্ন থাকুন । কিছুতা রূপ চর্চা করুন । উগ্র সাজ-গোঁজ করবেন না । ৯। হবু প্রেমিক বা প্রেমিকা কে কার্ড,চিরকুট বা বইতে ইংরেজি বা বাংলায় কোটেশন বা কবিতার লাইন সুদ্ব বানানে লিখুন । খেয়াল রাখবেন বাক্যে যাতে ভুল না হয় । ১০। যার সাথে প্রেম করবেন তার সামনে হাঁচি বা সর্দি এলে রুমাল বা ফেইস টিস্যু ব্যবহার করুন । ১১। এক সাথে বের হলে কখনও রিক্সাওয়ালা বা বাদামওয়ালার সাথে খারাপ আচরন করবেন না । এতে আপনার সম্পর্কে তার খারাপ ধারনা হবে ।
১২। এক বিষয়ে দীর্ঘক্ষণ আলাপ করবেন না । সেক্স বিষয়ে প্রেম হবার পূর্বে আলাপ না-করাই শ্রেয় । প্রেম হবার পরে করতে পারেন । ১৩। বেশী লম্বা দাড়ি-গোঁফ , চুল রাখবেন না । রাখলেও ভালো মতে যত্ন নিবেন । ১৪। সেক্স রিলেটেড কোন কিছু প্রেমের পূর্বে উপহার দেয়া যাবে না । ১৫। তার ও আপনার ভাল ও মন্দলাগা এক নাও হতে পারে । কিন্তু ওর পছন্দ ও অপছন্দের মুল্য দিন । ১৬। কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবী নিয়ে ঘুরতে পারেন এবং সিনেমা দেখতে পারেন অথবা চাইনিজে যেতে পারেন । ১৭। প্রায় ফুল-টুল উপহার দিন । গলাপের কলি হলে ভাল হয় । বই-ডায়রিও হতে পারে । ১৮। যার সাথে প্রেম করতে চান তার অসুখ-বিসুখের বা পড়াশোনার খোঁজ খবর নিন । দরকারে পড়া-শোনায় সাহায্য করুন । ১৯।ওকে বিশ্বাস করুন এবং নিজেকে ওর কাছে বিশ্বস্ত্ব করে তুলুন । ২০। ওর সাথে সহজ ও স্বাভাবিক হন এবং রোমানটিক ব্যবহার করুন । ২১। যার সাথে প্রেম করবেন তার ব্যক্তিগত স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া বাঞ্চনীয় । অযথাই হস্তক্ষেপ করা উচিত নয় । এতে হীতের বিপরীত হতে পারে । ২২। দেশে-বিদেশের সাম্প্রতিক খবরা খবরসহ হিন্দি ফ্লিমের আপডেটের খবর রাখুন । তার সাথে আলাপ কালে কাজে আসবে ।
২৩।প্রেমের প্রাথমিক পর্যায় হুট করে তার শরীর স্পর্শ করবেন না । অনুমতি নিয়ে করতে পারেন । ২৪। সব বিষয়ে ওর মতের সাথে হ্যাঁ , হ্যাঁ করবেন না । প্রয়োজনে তর্ক করুন । যুক্তি দিয়ে কথা বলুন । ২৫। হবু প্রেমিক বা প্রেমিকার ব্যক্তিত্বের বা চোখের বা চুলের বা হাতের লেখার বা শরীরের বা তার রুচিবোধের বা তার ফ্যাশনের বা তার গুছিয়ে কথা বলার প্রশংসা করুন । তবে যেন বেশী না হয় । একই প্রশংসা বারবার করবেন না । এতে সে বিরক্ত হতে পারে । ২৬। প্রেমিকারা ছেলেদের সাহসীকতা আর প্রেমিকরা মেয়েদের লাজুকতা পছন্দ করে বেশী । সুতরাং প্রয়োজন অনুসারে প্রেমিক-প্রেমিকাদের তাই করা দরকার । ২৭। আমি তোমাকে ভালবাসি কথাটি হুট করে না বলে একটু আকার-ইঙ্গিতে বোঝাতে চেষ্টা করুন, এবং ধীরেধীরে তার কাছে আপনার মনের কথা খুলে বলুন । তাড়াহুড়া করবেন না । ২৮। আপনার বাহ্যিক বদঅভ্যাস যেমন জিভ দিয়ে গোঁফ চাঁটা, আঙ্গুল দিয়ে নাক/চোখ খোটা,বারবার ছোট চিরুনি দিয়ে আঁচড়ানো । মেকাপ করা, ঢেলা পেন্ট টেনে ওঠানো ইত্যাদি অন্যের চোখে বিশ্রী লাগে তা ত্যাগ করুন । ২৯।সিগ্রেট খেলে তা কমিয়ে দিন এবং মেয়েরা ছেলেদের কাছ থেকে এটা-ওঁটা , খাই খাই চাই চাই ভাব কমিয়ে দিন । ৩০। নিজেকে কিছুটা রহস্যময় করে তুলুন । রোমিও হয়ে সুন্দর মেয়েদের পিছনে পিছনে এবং মেয়েরা অযথা সুন্দর ছেলেদের পিছনে পিছনে ঘুরঘুর করবেন না । মনে রাখবেন বাইরের সৌন্দর্যের চেয়ে অন্তরের সৌন্দর্যই আসল ।
১।যদি আপনি দেখেন আপনার উপস্থিতিতে 'ওর' চেহারায় আলোর ঝিলিক দেখা দিয়েছে । ২। যদি উচ্ছ্বল ভাবে কথা বলা শুরু করে । ৩। যদি কেমন ঘোলাটে অথচ মায়াবী স্পর্শময় স্নিগ্ধ চোখে প্রায়ই আপনার দিকে তাকিয়ে থাকে । ৪। ঘুরে - ফিরে যদি 'ও' কেবল প্রেম - ভালবাসা বিষয়ক কথাবার্তায় চলে আসে । ৫। আপনার অজান্তে আপনার আঙ্গুলের স্বাভাবিক একটু স্পর্শে 'ও' যদি আমূল কেঁপে উঠে , লজ্জা পায় এবং পরোক্ষণেই মিটি মিটি হাসে । ৬। যদি 'ও' আপনার সাথে ঘুরতে চায় বা সিনেমা দেখতে বা চাইনিজে যেতে চায় । ৭। যদি 'ও' আপনাকে একা পেতে চায় । ৮। যদি আপনি "চলে যাই" বললে ওর চেহারায় একরাশ বিষণ্ণতা হঠাৎ ভেসে উঠে বা চোখ ছলছল করে উঠে । ৯। যদি আপনাকে হঠাৎ দেখলে 'ও' অপ্রস্তুত হয়ে যায় এবং লজ্জা পায় সাথে সাথে কথা বলার জন্য ছটফট করে । ১০। যদি আপনার সাথে কথা বলতে গিয়ে ওর কথাবার্তা সব জড়িয়ে যায় । নিঃশ্বাস দ্রুত হয় । ১১। যদি চোখ মারে বা কোন ভাবে আপনার স্পর্শ পেতে চায় । ১২। যদি আপনার সব কথার পিঠেই 'ও' রেগে রেগে কথা বলে বা অকারনে ঝগড়া করতে চায় এবং কথায় কথায় আপনার সাথে অভিমান করে । ১৩। যদি শুনেন এর - ওর কাছে আপনার প্রায়ই প্রশংসা করছে । ১৪।ঈদ বা পুজায় বা নববর্ষে ইত্যাদি বিভিন্ন উপলক্ষে প্রায়ই আপনাকে দামী এবং হার্ট চিহ্ন আছে এমন কার্ড টার্ড দেয় । ভেতরের পাতায় ইংরেজি - বাংলা কোন ডায়ালগ {প্রেমের ইঙ্গিতপূর্ণ} লেখা । ১৫। যদি বই উপহার পেয়ে দেখলেন সেখানে কোন কবির প্রেমের কবিতা বা লাইন বা নিজের বানানো লাইন টুকে দিয়েছে । ১৬। যদি 'ও' প্রায়ই আপনাকে ফুল বা গোলাপ কলি {প্রেমের প্রথিক} অথবা অন্যান্য টুকিটাকি উপহার দিচ্ছে । ১৭। আপনি বিশেষ কাউকে কি পছন্দ করেন ----- এই জাতীয় প্রশ্নের উত্তর যদি 'ও' বলে ---- কাউকে তো মনের মত পেলাম না , কাকে ভালবাসব আপনিই বলে দিন , আপনার মত কাউকে খুজে দিন না । আরে ভাই আমার কপালে কি আর এই সব প্রেম ট্রেম আছে ------ এই জাতীয় উত্তর দেয় বা লজ্জায় নিরব থাকে । ১৮। যদি আপনার সবকিছুই খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখে অথবা খবর রাখে অথচ সহজে পরিস্কার করে কিছু বলে না অথচ বলতে চায় । ১৯। যদি প্রায়ই আপনার সাথে ফোনে দীর্ঘক্ষণ আলাপ করে বা করতে চায় । ২০। যদি দেখেন আপনি কোন বন্ধু বা বান্ধবীর সাথে কথা বললে ও হিংসা করে বা রাগ করে আপনার উপর ।
* প্রিয় মানুষটাকে দেখলে অস্থির অস্থির ভাব হয় ,না দেখলেও অস্থিরতা আরও বেড়ে যায় । * পেট খালি খালি লাগে অথচ খাবার রুচি কমে যায় । *পড়াশোনা করতে ভালো লাগে না । ক্লাসের বই সামনে নিয়ে শুধু 'ওর' কথা ভাবতে ভালো লাগে । *কারো সাথে ভালমতো কথা বলতে ইচ্ছে করে না । * আগের চেয়ে ঘুম কমে যায় এবং ঘুম তেকে উঠার পর, বিশেষ করে বিকেলে ,মনটা খামোখাই বিষণ্ণতায় ডুবে যায় । *বারবার বা কারণ ছাড়াই যখন তখন মনে হয় কি যেন নেই , কি যেন নেই । *খা খা দুপুরে , মায়াবী বৃষ্টি বিকেলে , বিষণ্ণ সন্ধ্যায় , কষ্ট ময় মধ্যরাতে হটাৎ প্রিয় মানুষটার কাছে ছুটে যেতে ইচ্ছে করে , তার বুকে ঝাঁপিয়ে পড়তে ইচ্ছে করে । *চোখের সামনে ফুল - পাখি , ট্রাফিকজ্যাম , আকাশ ,বিল্ডিং , রিক্সা , বাস , সবুজ পাতা ,ভিখারি ,কাক , নদী , টুকাই , রেলিং ছাড়া ছাদ সবকিছুই নতুন করে ভালো লাগতে সুরু করে । *বাবা - মা , আত্মীয় স্বজন সবাইকে কেমন পর পর লাগে । মনে হয় এরা আমার কেউ না । *রূপচর্চা হটাত বেড়ে যাবে । পোশাক - পরিচ্ছেদে নতুনত্ব আনতে মন চাইবে এবং পরিষ্কার পরিছন্ন থাকতে মন চাইবে । *শুধু প্রেমের কবিতা - গল্প - উপন্যাস পড়তে মন চাইবে , প্রেমের গান সুনতে মন ছাইবে এবং প্রেমের ছবি দেখতে মন চাইবে । * অকারণে বড় ধরনের অসুখে পড়তে মন চাইবে । *হাতের তালু , পায়ের পাতা , চোখ - মাথার তালু জ্বালা করবে এবং কথাও স্থির হয়ে দু'দণ্ড বসতে ইচ্ছে করবে না । তলপেটে সুড়সুড়ি বোধ হবে । * কেবলই মন বলবে প্রিয় মানুষটা কাছে থাকুক , অনর্গল কথা বলুক , অকারণে হাসুক , অভিমান করে একটু কাঁদুক বা মন খারাপ করুক । * 'ওর' জন্য বীরত্বপূর্ণ কিছু বা 'ও' যাতে খুশি হয় এমন কিছু করতে ইচ্ছে করে । করতে না পারলে অসহায় লাগে ও অদ্ভুত একটা কষ্ট লেপ্টে থাকে বুকে । * প্রিয় মানুষটার জন্মদিনে পৃথিবীর সবচেয়ে দামী উপহারটা অথবা পৃথিবীর সবক'টা গোলাপ এনে দিতে ইচ্ছে করে । *মনে হয় প্রিয় মানুষটার হাত ধরে সবার দৃষ্টি এড়িয়ে ওর চোখে চোখ রেখে একলক্ষ পূর্ণিমা রাত যদি এক বাসায় কাটিয়ে দেয়া যেত তবে কতই না ভালো হত ! কতই না সুখ পেতাম ! * প্রিয় মানুষের সামান্য আঘাতে অথবা তার সামান্য অবহেলা পেলে বুকের পাঁজর ভেঙ্গে যেতে চায় । বাথরুমে বসে , বালিশে মুখ গুজে এক নাগারে একহাজার বছর কাঁদতে ইচ্ছে করে । গভীর রাতে ছাদ থেকে লাফিয়ে পরে আত্মহত্যা করতে ইচ্ছে করে । * লাল , আকাশী ও গোলাপি রং ভালো লাগতে থাকে । * সাহস বেড়ে যায় । একেবারে ভিতুরাও অসীম সাহসী হয়ে যায় । * ২৪ ঘণ্টায় একটু দেখতে না পেলে , একটু কথা না শুনলে , তার একটু ছুঁয়া না পেলে হটাত হটাত বুকের বাম পাশে মুচড় দিয়ে উঠে । * প্রিয় মানুষটাকে বিপরীত লিঙ্গ কার সাথে কথা বলতে দেখলে হিংসা বা রাগ হয় । যার সাথে একটু হেসে কথা বলল তাকে ছুটে গিয়ে নিমিষেই খুন করতে ইচ্ছে হয় । * যখন তখন খাওতে বা উপহার দিতে ইচ্ছে হয় । * মনে হয় যদি 'ওর' বুকে মাথা রেখে মরে যাওয়া যেত ! * এক কুটি চুমু এক নিমিষেই দিতে ইচ্ছে করে এবং ওকে মিনিটে মিনিটে পত্র দিতে ইচ্ছে করে ।
ব্যার্থ প্রেম ভুলে থাকতে সাহায্য করবে এমন কয়েকটি পরামর্শ :
'Out of sight , Out of mind' বলে একটা কথা প্রচলিত আছে । অর্থাৎ চোখের সামনে না থাকলে , মনেতেও থাকে না । কথাটি পুরোপুরি সত্য না হলেও মনের মানুষ যদি দীর্ঘদিন সামনে না আসে তাহলে তার স্মৃতি ধীরে ধীরে মলিন , ঝাপসা হতে থাকে । হৃদয়ে তাকে দেখতে না পাওয়ার বেথ্যা উপশমের একমাত্র ও মোক্ষম ঔষধ । তাই সময়কে তার আপন গতিতে যেতে দিন । কিছুদিন পর কষ্ট কমে আসবে এবং একসময় হয়ত তাকে মনেও পরবে না বা পরলেও তেমন কষ্ট লাগবে না ।
নিজেকে ব্যাস্ত রাখুন পড়াশোনায় , গান - বাজনায় অথবা বন্ধু বা ভাই - বোনদের সাথে আড্ডায় । দেখবেন ধীরে ধীরে ভাল লাগছে । যে সব কাজ ভালবাসার মানুষটার সাথে একত্রে করতেন তা করা থেকে বিরত থাকুন বা চেষ্টা করুন ।
যে পার্কে , রেস্তুরায় , কলেজ উনিভার্সিটির যেসব জায়গায় বসে গল্প করতেন বা যেখানে দেখা করতেন সেখানে বেশ কিছুদিন না যাওয়ার চেষ্টা করুন ।
যেসব গান, কবিতা প্রেম বিরহের সাথে সম্পর্কিত তা পড়া ও শুনা থেকে বিরত থাকুন ।
ভালবাসার মানুষের দেয়া চিঠি , চিরকুট বা কবিতা , গল্প বা ছবি দেখবেন না বা পরবেন না । মবিলে থেকে তার নাম্বার ও এস.এম.এস মুছে দিন । আর যদি খুব রাগ হয় তবে তার দেয়া উপহার দেয়া জিনিসগুলো হয় কাউকে দিয়ে দিন নাহয় জালিয়ে দিন ।
নিজের দেহের যত্ন নিন । প্রেমে ব্যার্থ বুজতে গালে খোঁচাখোঁচা দাড়ি , বড়বড় চুল বা অযথা সবসময় বিষন্ন থাকবেন না । বেশিবেশি হই - চই করারও প্রয়োজন নেই । স্বাভাবিক থাকুন । পোশাক - আষাকের যত্ন নিন ।
ভালবাসার মানুষটাকে কখনও ভুলেও ফোন করতে যাবেন না । এই ব্যাপারে বন্ধুদের সাথে বাজি দর যেতে পারে যে 'ওকে' কখনও ফোন দিবেন না ।
নিজের আত্মসম্মান সম্বন্ধে আরো সচেতন হোন । যে আপনাকে ব্যথা দিয়েছে বা ভুলে গিয়েছে , তার কাছে গিয়ে কখনও মাথা নিচু করে বলবেন না , তোমাকে ছাড়া জীবন বৃথা ।
নতুন প্রেমের জন্য উঠে - পরে লাগবেন না । বন্ধুদের সাথে স্বাভাবিক ভাবেই মিশতে থাকুন । দেখবেন কষ্ট পালিয়ে গেছে ।
নেহাৎ যদি কিছুতেই কাজ আসে না তবে মনের কষ্ট মিটাতে Boxing প্রাকটিস করতে পারেন বা বেশি বেশি ঘুমাতে পারেন ।
উত্তর : জীবনকে আরো সুন্দর , গতিশীল , উচ্ছল , উদ্দীপ্ত , হতাশাময় , আলোজলমলে , আনন্দময় , সুভ্র , মায়াবী শিহরন্পূর্ণ , কামপূর্ণ এবং আরো একটু বেশি রোমান্টিক করতে চাইলে প্রেমের কোন বিকল্প নাই । তাই সত্যিকারের প্রেম করুন ।
প্রেমের আয়ু কত ?
উত্তর : প্রেমিক - প্রেমিকার প্রেমের আয়ু নদীর জোয়ারের মত ক্ষনস্তায়ী । তবে বারবারও দেখা দিতে পারে প্রেম , আপনার একটি জীবনে , জোয়ারের মত । কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রেমিক - প্রেমিকা জন্মমও একবার , মির্তুও একবার , প্রেমও একবার নীতিতে প্রেম করে থাকেন । সে ক্ষেত্রে প্রেম আয়ু মির্তু পর্যন্ত হয়ে তাকে ।
প্রথম ও শেষ প্রেম বলে কি কিছু আছে ?
উত্তর : না ,নেই । জীবনে কখনো প্রেম আসতে নাও পারে । আবার দুই এর অধিক প্রেম জীবনে আসতে পারে ,এবং প্রতিটি প্রেমে পরার সময় আপনার মনে হবে আপনি প্রথম প্রেমে পড়েছেন । তবে এটা পরীক্ষিত বাস্তব যে প্রথম প্রেমের কথা কখনও ভুলা যায় না ।
ব্যর্থ প্রেম ও সফল প্রেম কি ?
উত্তর : প্রকৃত পক্ষে ব্যর্থ প্রেম ও সফল প্রেম বলতে কিছুই নেই । তবে এদেশে যে প্রেম বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় তাকেই সফল প্রেম বলা হয় , এবং যে প্রেম বিয়ে পর্যন্ত গড়ায় না থাকে ব্যর্থ প্রেম বলে ধরা হয় । যদিও প্রেমিক - প্রিমিকা একাধিক বার সহবাস করে তার পরেও ।
কোন বয়সে প্রেম হয় ?
উত্তর : প্রেমে পড়ার কোন বয়স নেই । আপনি যেকোন বয়সে প্রেমে পড়তে পারেন । প্রেম কখনও বয়স মানে না ।
English - I love you Afrikaans - Ek het jou lief Albanian - Te dua Arabic - Ana behibak (to male) Arabic - Ana behibek (to female) Armenian - Yes kez sirumem Bambara - M'bi fe Belarusian - Ya tabe kahayu Bengali - Ami tomake bhalobashi (pronounced: Amee toe-ma-kee bhalo -bashee) Bisaya - Nahigugma ako kanimo Bulgarian - Obicham te Cambodian - Soro lahn nhee ah Catalan - T'estimo Cherokee - Tsi ge yu i Cheyenne - Ne mohotatse Chichewa - Ndimakukonda Chinese Cantonese - Ngo oiy ney a Mandarin - Wo ai ni Comanche - U kamakutu nu (pronounced oo----ka-ma- koo-too-- ---nu) -- Thx Tony Corsican - Ti tengu caru (to male) Cree - Kisakihitin Creol - Mi aime jou Croatian - Volim te Czech - Miluji te Danish - Jeg Elsker Dig Dutch - Ik hou van jou Elvish - Amin mela lle (from The Lord of The Rings, by J.R.R. Tolkien) Esperanto - Mi amas vin Estonian - Ma armastan sind Ethiopian - Afgreki' Faroese - Eg elski teg Farsi - Doset daram Filipino - Mahal kita Finnish - Mina rakastan sinua French - Je t'aime, Je t'adore Frisian - Ik hald fan dy Gaelic - Ta gra agam ort Georgian - Mikvarhar German - Ich liebe dich Greek - S'agapo Gujarati - Hoo thunay prem karoo choo Hiligaynon - Palangga ko ikaw Hawaiian - Aloha Au Ia`oe Hiligaynon - Guina higugma ko ikaw Hebrew To female - "ani ohev otach" (said by male) "ohevet Otach" (said by female) To male - "ani ohev otcha" (said by male) "Ohevet ot'cha" (said by female) Hindi - Hum Tumhe Pyar Karte hae Hmong - Kuv hlub koj Hopi - Nu' umi unangwa'ta Hungarian - Szeretlek Icelandic - Eg elska tig
Ilonggo - Palangga ko ikaw Indonesian - Saya cinta padamu Inuit - Negligevapse Irish - Taim i' ngra leat Italian - Ti amo Japanese - Aishiteru or Anata ga daisuki desu Kannada - Naanu ninna preetisuttene Kapampangan - Kaluguran daka Kiswahili - Nakupenda Konkani - Tu magel moga cho Korean - Sarang Heyo or Nanun tangshinul sarang hamnida Latin - Te amo Latvian - Es tevi miilu Lebanese - Bahibak Lithuanian - Tave myliu Luxembourgeois - Ech hun dech gaer Macedonian - Te Sakam Malay - Saya cintakan mu / Aku cinta padamu Malayalam - Njan Ninne Premikunnu M*violation*violation*violationese - Inhobbok Marathi - Me tula prem karto Mohawk - Kanbhik Moroccan - Ana moajaba bik Nahuatl - Ni mits neki Navaho - Ayor anosh'ni Ndebele - Niyakutanda Norwegian Bokmaal - Jeg elsker deg Nyonrsk - Eg elskar deg Pandacan - Syota na kita!! Pangasinan - Inaru Taka Papiamento - Mi ta stimabo Persian - Doo-set daaram Pig Latin - Iay ovlay ouyay Polish - Kocham Ciebie Portuguese - Eu te amo Romanian - Te iubesc Russian - Ya tebya liubliu Scot Gaelic - Tha gra\dh agam ort Serbian - Volim te Setswana - Ke a go rata Sign Language - ,\,,/ (represents position of fingers when signing 'I Love You')
Sindhi - Maa tokhe pyar kendo ahyan Sioux - Techihhila Slovak - Lu`bim ta Slovenian - Ljubim te Spanish - Te quiero / Te amo Swahili - Ninapenda wewe Swedish - Jag alskar dig Swiss-German - Ich lieb Di Surinam - Mi lobi joe Tagalog - Mahal kita Taiwanese - Wa ga ei li Tahitian - Ua Here Vau Ia Oe Tamil - Nan unnai kathalikaraen Telugu - Nenu ninnu premistunnanu Thai To female - Phom rak khun To male - Chan rak khun Informal - Rak te Tunisian - Ha eh bak Turkish - Seni Seviyorum Ukrainian - Ya tebe kahayu Urdu - mai aap say pyaar karta hoo Vietnamese To female - Anh ye^u em To male - Em ye^u anh Welsh - 'Rwy'n dy garu di Yiddish - Ikh hob dikh Yoruba - Mo ni fe Zazi - Ezhele hezdege Zuni - Tom ho' ichema
"হৃদয়"এই শব্দটি হৃতপিন্ডের সমার্থক হলেও চিকিত্সা বিজ্ঞান অনুযায়ী আমাদের আবেগ - অনুভূতির উত্স হৃত্পিণ্ড নয় । তবু মন বা হৃদয়ের অবস্থান যুগ যুগ ধরে আমরা বুকেই জেনে এসেছি কেন । এ বিষয়ে মনস্তত্বের ইতিহাস থেকে বিচার করলে দেখা যায় , প্রাণের অস্তিত্ব মানুষ প্রথম অনুভব করে হৃত্পিন্ডের স্পন্দনে ।মানুষ মারা গেলে এই স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায় ।এই ধরনের একটা বোধ থেকেই প্রাণ - আত্মা - মন আছে বুঝতে পারি । কিন্তু উপস্তিতিটা কোথায় বুঝতে পারিনা । তাকে মানুষ বুকের ভেতর আছে বলেই ধরে নিতে শুরু করে । যদিও হৃত্পিন্ডের কাজ হল সারা শরীর থেকে রক্ত নিয়ে আবার সারা শরীরে ছড়িয়ে দেয়া এবং ইতিমধে ফুসফুসের দুষিত রক্তকে বাইরে পাতিয়ে দূষণ মুক্ত করা । এই ভাবে হৃত্পিণ্ড শরীরের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখে । অন্যদিকে হৃদয়ের বা মনের কাজই হল ভাবনার আদান - প্রদানের মাধ্যমে অন্য একজন বা অন্য এক হৃদয়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপন করা । সেদিক থেকে মিল থাকার ফলেও "হৃদয়" এই ধারণা ও "হৃত্পিণ্ড" এই শারিরী অঙ্গটির স্থান শরীরের একই জায়গায় হয়ে গেছে । তাই এখনো ভালবাসার সংকেত "পান" আকৃতির হৃদয় , যার আকৃতি কিছুটা বাস্তব হৃত্পিন্ডের সঙ্গে মিলে ।
সুতরাং আপনাদের মনে প্রশ্ন দেখা দেবে ,তাহলে আমাদের প্রেম - ভালবাসার চিকিত্সা বিজ্ঞান উত্স কি ? ভাষান্তরে বলতে হয় আমাদের "হৃদয়ের" কাজ করে সরীরের কোন অংশটি ? এ - প্রশ্নের উত্তরে বলা যায় , সারা পৃথিবীর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক বজায় থাকে স্নায়ুতন্ত্র ও মস্তিস্কের মাধ্যমে । প্রেম বা ঘৃনা এসবই আবেগ এবং অভিজ্ঞতা মাত্র । তাই হৃদয়ের এইসব অনুভূতির জন্ম শুধু মস্তিস্কের একটি জায়গা নয় , বরং বিভিন্ন অংশের একটা সামগ্রিক ক্রিয়ার ফল । আমাদের মস্তিস্কের নানা ভাগে রয়েছে --- সেরিব্রাম , সেরিবেলাম , ব্রেনস্টেম ইত্যাদি । মস্তিস্কের বাইরে গ্রে-মেটার ও ওয়াইট মেটার রয়েছে । ভেতরেও অবশ্য কিছু কিছু জায়গায় গ্রে-মেটার থাকে । গ্রে-মেটার যেখানে রয়েছে সেখানে নিউরন সেলের প্রাধান্য বেশি । সেরিব্রাম ব্রেনের সবচেয়ে বড় অংশ । এর পর সেরিবেলাম । সেরিবেলামের সঙ্গেও আবেগের সম্পর্ক আছে । সেরিব্রামের ভেতরে , কিছুটা নিচের দিকে লিম্বিক সিস্টেম বলে একটা অংশ আছে । অবশ্য বাইরেও কিছুটা লিম্বিক সিস্টেম রয়েছে । এই লিম্বিক সিস্টেম সকল আবেগের উত্স । তবে হৃদয়ের বিকল্প হিসাবে শুধুমাত্র লিম্বিক সিস্টেমকে চিহ্নিত করা যায় না । যেমন কোন একটি পুরুষকে দেখে কোন নারীর হৃদয়ে প্রেমের সঞ্চার হল । এই প্রেম - আবেগটি লিম্বিক সিস্টেমজাত কিন্তু আবেগের উত্স পুরুষটিকে যখন আমরা আরো বিস্তৃতভাবে বুজতে যাই , তখন কিন্তু সেরিব্রাল কর্টেক্সের ভুমিকা থাকে । ভিড় থেকে স্বতন্ত্র হয়ে একজন যে ছুয়ে গেল , একজনের হৃদয় এ বাপ্যারটা কিন্তু সেরিব্রাম এর কাজ । এখন কেউ একজন যদি কারো হৃদয়ে দোলা দিয়ে গেল তার ফলে সে মানুষটার হৃত্স্পন্দন বেড়ে গেল । রোমান্স হচ্ছে এসবের প্রেক্ষিতে লিম্বিক সিস্টেমের একটা অংশ ক্রিয়াশীল । সেই অংশটিকে হায়পথালামাস বলা হয় । সেটি অটোনমাস নার্ভাস সিস্টেমের মাধ্যমে আবেগের অভিবেক্তিগুলো সরিরে ছড়িয়ে দেয় । যার ফলে হাত ঘামতে থাকে , চোখ বিস্ফরিত হয় । বুকের ভেতর দক দক করে । হৃদয়ে ভাল বা ঘৃনা লাগার কিংবা সুখ বা যন্ত্রণার মোচড়ের কারণও লিম্বিক সিস্টেমের মধ্যের কতগুলো জায়গা । যেগুলোকে চিকিত্সা বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় প্লেজার বা রিওয়ার্ড সেন্টার এবং ডিসপ্লেজার বা পানিশমান্ট সেন্টার । ইলেক্ট্রোড দিয়ে সংবেদন পাঠিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে এইসব কেন্দ্রগুলোকে । ধরা যাক একটি মেযের প্রেমিক সুন্দর একটা শার্ট পরে এলো । তাকে দেখেই মায়েটার হৃদয় নিশ্চয়ই ভরে যাবে সুখে । আমাদের লিম্বিক সিস্টেমের মধ্যে মিডিয়াম ফোর ব্রেন বান্ডল বলে একটা অংশের ভেতর সেপ্টাল এরিয়া নামক অংশটিতেই আনন্দ কেন্দ্র বা প্লেজার সেন্টারের অবস্থান ।
হাইপোথালামাস এর ভেতরে কিন্তু একটা জায়গা সেখানে ডিসপ্লেজার বা দুঃখদায়ক কেন্দ্র আছে । পছন্দের পুরুষ বা নারীকে বিপরীত লিঙ্গের অন্য কারো সাথে কথা বলতে দেখলে হৃদয়ে যে যন্ত্রণার মোচড় দেবে তাও এখান থেকে ।এরপর প্রশ্ন এসে যায় প্রেম হবার পর হৃদয়ে যখন কামনা জাগে তার উত্স কি ? হাইপোথালামাস মূলত স্পর্শের পরের বাপারগুলো সিম্পাতেটিক নার্ভাস সিস্টেমের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে যৌন হরমন ক্ষরন করায় ; হৃত্স্পন্দন বেড়ে যায় । কিন্তু সেরিব্রাল কর্টেক্স যৌন কামনাকে আটকাতে চায় , অন্যদিকে টেম্পোরাল লোবস্থিত লিম্বিক সিস্টেম ও টেম্পোরাল লোবের অনান্য অংশ এই এই কামনাকে এগিয়ে যেতে নির্দেশ দেয় । কারণ দেখা গেছে টেম্পোরাল লোবের কিছু অংশ বাদ দিলে বিকৃত যৌন ইচ্ছা জাগে । অতএব বলা যায় "হৃদয়" আছে মস্তিস্কের লিম্বিক সিস্টেমে । কারণ হৃদয়জাত অনুভূতির জন্যে হৃতপিন্ডে প্রভাব পড়লেও সকল আবেগের উত্স "হৃদয়" আসলে মস্তিস্কের লিম্বিক সিস্টেম । তাই বিজ্ঞান অনুযায়ী মন বা হৃদয় বলে কিছু নেই , সব হলো থকথকে একপিন্ড মস্তিস্কের কারসাজি । কিন্তু মন মানতে চায় না । কাব্য , সাহিত্য , সঙ্গীতে আমাদের হৃদয়ের জয়গান গাওয়া হয়েছে । অতএব এক কথায় সেই হৃদয়ের অস্তিত্ব মাথায় নিয়ে চলে গেলে বেপারটা কেমন ইতিহাসকে অগ্রাহ্য করার মত ধৃষ্টতা হয়ে যায় না ? অতএব হৃদয়কে বুক থেকে ছাড়িয়ে লিম্বিক সিস্টেমে নিয়ে যেতে কিছুতেই আমাদের মন সায় দেয় না । তাই বলতে ইচ্ছে করে ,
'ও বেটা মারুক , যে বলে মন থাকে শক্ত মাথায়
আমার হৃদয় থাকে রক্তে , পাঁজরে , বুকের শিরায় শিরায় '।
ভালবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালবাসা। তবুও ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। আবেগধর্মী ভালবাসা সাধারণত গভীর হয়,বিশেষ কারো সাথে নিজের সকল মানবীয় অনুভূতি ভাগ করে নেয়া, এমনকি শরীরের ব্যাপারটাও এই ধরনের ভালবাসা থেকে পৃথক করা যায়না। ভালবাসা বিভিন্ন রকম হতে পারে, যেমন: নিস্কাম ভালবাসা , ধর্মীয় ভালবাসা , আত্মীয়দের প্রতি ভালবাসা ইত্যাদি। আরো সঠিকভাবে বলতে গেলে, যে কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর প্রতি অতিরিক্ত স্নেহ প্রায় সময় খুবই আনন্দদায়ক হতে পারে...এমনকি কোন কাজ কিংবা খাদ্যের প্রতিও। আর এটাই অতি আনন্দদায়ক অনুভূতিই হলো ভালবাসা।
সংজ্ঞা
ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক,অনুমান এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন। তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্নক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা একটা গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশী গুরুত্ববহন করে। কল্পনাবিলাসীতার একটা ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালবাসা সাধারণত শুধুমাত্র বন্ধুত্ব্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অবিহিত করা যায়।
খ.) প্রথমদেখায়প্রেম/Love at First side :প্রথমদেখাতেইএইধরনেরপ্রেমেরসূত্রপাত।এধরনেরপ্রেমঅনেকক্ষেত্রেইএকতরফাহয়।ছেলেদেরক্ষেত্রেএধরনেরপ্রেমবেশিদেখাযায়।প্রথমদেখাটাহতেপারেকোনবিবাহঅনুষ্ঠানে, শপিংমল, কলেজ, ভার্সিটি, কোচিংসেন্টারে, স্যারেরবাসায়, বন্ধুরআড্ডায়।এমনকিবন্ধুরমোবাইলেছবিদেখেওএধরনেরপ্রেমেরশুরুহতেপারে।এধরনেরপ্রেমেপ্রায়অবধারিতভাবেইতৃতীয়পক্ষের (বন্ধুকূলবাবড়ভাই) সাহায্যেরদরকারপরে।এধরনেরপ্রেমেরসূত্রপাতেরূপসৌন্দর্য্যওদৈহিকসৌন্দর্য্যেরভুমিকাইবেশি।
ঙ.) প্রেমময়প্রেম :এইপ্রেমেপ্রেমিকআরপ্রেমিকাদু'জনেইএকজনআরেকজনেরদিকেপ্রেমময়ভঙ্গিতেঘন্টারপরঘন্টাতাকিয়েথাকেন, হাতধরেবসেথাকেনকোনরেস্টুরেন্টেরঅন্ধকারাচ্ছন্নঅংশে, সারাক্ষণ I Love You বলেআরশুনেওক্লান্তিআসেনাতাদের।সারাদিনপ্রেমেরপরমোবাইলে১২টারপরওকমজাননাতারা।